পাকিস্তান থেকে ওষুধ আমদানি বন্ধ করছে আফগানিস্তান। এরই মধ্যে আমদানিকারকদের প্রতিবেশী দেশটি থেকে ওষুধ আমদানি না করার নির্দেশ দিয়েছে তালেবান নেতৃত্বাধীন সরকার। সেই সঙ্গে দ্রুত বিকল্প উৎস দেশ খুঁজে বের করার নির্দেশনাও দেয়া হয়েছে।
তোলো নিউজের এক প্রতিবেদন মতে, আফগানিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী আবদুল গনি বারাদার বুধবার (১২ নভেম্বর) কাবুলে ব্যবসায়ী ও শিল্পপতিদের সঙ্গে বৈঠক করেন। বৈঠকে জাতীয় বাণিজ্য সুরক্ষা নিয়ে বেশ কিছু নির্দেশনা দিয়েছেন তিনি।
প্রতিবেদন মতে, বৈঠকে উপপ্রধানমন্ত্রী ওষুধ আমদানিকারকদের আগামী তিন মাসের মধ্যে পাকিস্তানের সঙ্গে সকল লেনদের চুকিয়ে ফেলার নির্দেশ দিয়েছেন। পাশাপাশি বিকল্প বাণিজ্য অংশীদার খোঁজার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
তার কথায়, ‘সমস্ত আফগান ব্যবসায়ী এবং শিল্পপতিদের পাকিস্তানের পরিবর্তে বিকল্প বাণিজ্য রুটের দিকে ঝুঁকতে হবে। এই রুটগুলো কেবল আমাদের ব্যবসায়ীদেরই ক্ষতি করেনি বরং বাজার ও সাধারণ জনগণের জন্যও অসুবিধার কারণ হয়েছে। আমি সকল ব্যবসায়ীদের যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আমদানি ও রফতানির জন্য বিকল্প অপশনগুলো বাস্তবায়নের জন্য দৃঢ়ভাবে অনুরোধ করছি।’
বারাদর সতর্ক করে দিয়ে বলেন, এই নোটিশের পরও যদি কেউ পাকিস্তানের সাথে বাণিজ্য চালিয়ে যায়, তাহলে ইসলামিক আমিরাত এই ধরনের ব্যবসায়ীদের সাথে সহযোগিতা করবে না বা তাদের কথা শুনবে না।’
বর্তমানে পাকিস্তান, ভারত, তুরস্ক ও বাংলাদেশ থেকে ওষুধ আমদানি করছে আফগানিস্তান। তবে প্রতিবেশী পাকিস্তান থেকে আমদানি করা ওষুধ ‘নিম্নমানের’ বলে অভিযোগ করে আসছে তালেবান সরকার। উপপ্রধানমন্ত্রী বারাদারও পাকিস্তানি ওষুধের নিম্নমানের সমালোচনা করেছেন।
তিনি বলেন, ‘আমাদের স্বাস্থ্য খাতের প্রধান সমস্যা হলো পাকিস্তান থেকে নিম্নমানের ওষুধ আমদানি। আমি সকল ওষুধ আমদানিকারককে অবিলম্বে বিকল্প সরবরাহ পথ খুঁজে বের করার জন্য জোরালোভাবে অনুরোধ করছি। যাদের পাকিস্তানে চুক্তি বা ক্রয় আছে তাদের হিসাব নিকাশ এবং কাজ শেষ করার জন্য তিন মাস সময় দেওয়া হচ্ছে।’
তিনি আশ্বস্ত করেন যে, আফগানিস্তানের এখন আমদানি ও রফতানির জন্য বিকল্প বাণিজ্য রুটে প্রবেশাধিকার রয়েছে এবং আঞ্চলিক দেশগুলোর সাথে অর্থনৈতিক সম্পর্ক অতীতের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে প্রসারিত হয়েছে।
তোলো নিউজের এক প্রতিবেদন মতে, আফগানিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী আবদুল গনি বারাদার বুধবার (১২ নভেম্বর) কাবুলে ব্যবসায়ী ও শিল্পপতিদের সঙ্গে বৈঠক করেন। বৈঠকে জাতীয় বাণিজ্য সুরক্ষা নিয়ে বেশ কিছু নির্দেশনা দিয়েছেন তিনি।
প্রতিবেদন মতে, বৈঠকে উপপ্রধানমন্ত্রী ওষুধ আমদানিকারকদের আগামী তিন মাসের মধ্যে পাকিস্তানের সঙ্গে সকল লেনদের চুকিয়ে ফেলার নির্দেশ দিয়েছেন। পাশাপাশি বিকল্প বাণিজ্য অংশীদার খোঁজার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
তার কথায়, ‘সমস্ত আফগান ব্যবসায়ী এবং শিল্পপতিদের পাকিস্তানের পরিবর্তে বিকল্প বাণিজ্য রুটের দিকে ঝুঁকতে হবে। এই রুটগুলো কেবল আমাদের ব্যবসায়ীদেরই ক্ষতি করেনি বরং বাজার ও সাধারণ জনগণের জন্যও অসুবিধার কারণ হয়েছে। আমি সকল ব্যবসায়ীদের যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আমদানি ও রফতানির জন্য বিকল্প অপশনগুলো বাস্তবায়নের জন্য দৃঢ়ভাবে অনুরোধ করছি।’
বারাদর সতর্ক করে দিয়ে বলেন, এই নোটিশের পরও যদি কেউ পাকিস্তানের সাথে বাণিজ্য চালিয়ে যায়, তাহলে ইসলামিক আমিরাত এই ধরনের ব্যবসায়ীদের সাথে সহযোগিতা করবে না বা তাদের কথা শুনবে না।’
বর্তমানে পাকিস্তান, ভারত, তুরস্ক ও বাংলাদেশ থেকে ওষুধ আমদানি করছে আফগানিস্তান। তবে প্রতিবেশী পাকিস্তান থেকে আমদানি করা ওষুধ ‘নিম্নমানের’ বলে অভিযোগ করে আসছে তালেবান সরকার। উপপ্রধানমন্ত্রী বারাদারও পাকিস্তানি ওষুধের নিম্নমানের সমালোচনা করেছেন।
তিনি বলেন, ‘আমাদের স্বাস্থ্য খাতের প্রধান সমস্যা হলো পাকিস্তান থেকে নিম্নমানের ওষুধ আমদানি। আমি সকল ওষুধ আমদানিকারককে অবিলম্বে বিকল্প সরবরাহ পথ খুঁজে বের করার জন্য জোরালোভাবে অনুরোধ করছি। যাদের পাকিস্তানে চুক্তি বা ক্রয় আছে তাদের হিসাব নিকাশ এবং কাজ শেষ করার জন্য তিন মাস সময় দেওয়া হচ্ছে।’
তিনি আশ্বস্ত করেন যে, আফগানিস্তানের এখন আমদানি ও রফতানির জন্য বিকল্প বাণিজ্য রুটে প্রবেশাধিকার রয়েছে এবং আঞ্চলিক দেশগুলোর সাথে অর্থনৈতিক সম্পর্ক অতীতের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে প্রসারিত হয়েছে।
আন্তজার্তিক ডেস্ক